ব্রেডের ম্যাজিক – এক প্লেট হেলদি সালাদে

Nahar
2 minute read
0




সালাদ একটি হালকা ও পুষ্টিকর খাবার।এটি সাধারণত কাঁচা বা হালকা সিদ্ধ সবজি, ফল, ডিম, মাছ, মাংস, বাদাম, ড্রেসিং ইত্যাদির সংমিশ্রণে তৈরি হয়। এটি একক খাদ্য হিসেবেও পরিবেশন করা হয়, আবার খাবারের সাথে সাইড ডিশ হিসেবেও পরিবেশিত হয়।

তাহলে জেনে নেই, এই সালাদ তৈরিতে কোন কোন উপকরণ লাগছে।

উপকরণ

১. পাকা জলপাই কুচি - ১/২ কাপ

২. লেটুস পাতা

৩. শুকনা মরিচ (লালও স্বর ঝাল বিশিষ্ট) - চা-চামচ

৪. অলিভ ওয়েল বা সালাদ তেল - ১ টেবিল-চামচ

৫. চামচ লেবুর রস - ১ টেবিল

৬. কাটা টমেটো (কিছু মরিচ বাটা দিয়ে ভিজিয়ে নিতে হবে) - ১ টেবিল-চামচ

৭. সিদ্ধ করা শক্ত ডিম - ২টা

৮. রুটি বা বিস্কিটের গুড়া - দেড় কাপ

৯. চামচ ঘি বা চবি বা মাখন - ৩ টেবিল

১০. মেওনেইস - ১/২ কাপ


প্রস্তুত প্রণালী


প্রথমে জলপাই কুচি, লবন, শুকনা মরিচ গুড়া, টমেটো, লেটুস পাতা কুচি, অলিভ ওয়েল বা সালাদ তেল এক সাথে মিশিয়ে প্রায় ঘন্টা ঠাণ্ডা করুন। ঠাণ্ডা করার জণ্য আপনি ঠাণ্ডা জায়গায় বা ফ্রিজে রাখতে পারেন। অপর দিকে ডিমের সাদা অংশ মিহি করে কেটে নিন। এবার ফ্রাইপ্যানে চবি বা মাখন দিয়ে রুটির গুড়া চুলোর ওপর বসিয়ে সোনালী করে ভেজে নিন। খেয়াল রাখবেন যেন পুড়ে না যায়। এখন এই ভেজে নেওয়া রুটির গুড়া ও মিশ্রিত উপকরণ (অর্থাৎ জলপাই, লেটুস পাতা, লবণ, মরিচ কুচি, টমেটো ও তেল মিশ্রিত প্রথম উপকরণ) এবং মিহি করে কাটা ডিমের সাদা অংশ এক সাথে মিশিয়ে ফেলুন। খাণিকক্ষণ সমস্ত উপকরণ ঠাণ্ডা করুন। সম্ভব হলে ফ্রিজে রাখুন। এখন লেটুস পাতা বিছানো ডিসে মিশ্রিত উপকরণ ছড়িয়ে দিন ও ডিমের হলুদ অংশ চালুনী দিয়ে চেলে সালাদের ওপর ছিটিয়ে দিন। মেওনেইস বা পছন্দমত সালাদ ড্রেসিং ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।

সালাদ একটি পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ খাবার। একটু জেনে নেই, এতে কি কি পুষ্টি থাকে।

১. সালাদ ফাইবারে সমৃদ্ধ হয়

২. ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করে

৩. কম ক্যালোরি ও হালকা খাবার হিসেবে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে


শুধু তাই নয়, সালাদের কিছু সুবিধাও রয়েছে-

১. হজমে সহায়ক

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

৩. ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Ok, Go it!